মানুষকে চেনা যায় তার কর্মে, পুলিশ অফিসারকে চিনা যায় তার দক্ষতা ও মানবিকতায়। OC Trishal একজন বিচক্ষণ, চৌকষ ও মানবিক কর্মকর্তা। তার সততা প্রমানিত। থানা প্রাঙ্গনে গাছ লাগালেন, জিডি করতে শূন্য পেমেন্ট চালু করলেন, রাস্তায় দীর্ঘদিন পড়ে থাকা অসহায় মহিলাকে উদ্বার করে চিকিৎসা করিয়ে বৃদ্ধাশ্রমে জায়গা করে দিলেন, অসহায় পঙ্গু ও অভিভাবকহীন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেটিকে আর্থিক সাহায্যের পাশাপাশি দুটো scratch কিনে দিয়ে তার চলাচলকে সহজ ও সাবলীল করে দিলেন। মসজিদ নির্মানে তার স্বপ্নটি পুরন হতে যাচ্ছে, এরকম হাজারো মানবিক কাজ তিনি তার অল্প সময়ে করে দেখিয়েছেন। আত্মা যদি শুদ্ধ হয় কাজকর্মও শুদ্ধ হয়। False মামলা হচ্ছে না এই থানায় তবে কিছু কিছু অফিসারকে নিয়ে মানুষের দীর্ঘশ্বাস আছে! আশাকরি এই মানবিক OC এই দিকটায় নজর দিবেন। আইজিপি নির্দেশিত কাজগুলো প্রতিপালনে তার SI ও ASI মেনে চললে এই থানাটি শুদ্ধাচার পদক পাবে একদিন ইনশাআল্লাহ। টাউট, বাটপার, নেশাখোর কাউকে পুলিশের সহায়তা কারী হিসাবে না নিয়ে শিক্ষিত, মানবিক লোকজনের সহায়তা নিলে এই উপজেলার আইনশৃঙ্খলার চেহারা পাল্টে যাবে। জনগনের একটা কমন অভিযোগ কিছু কিছু পুলিশ সদস্য মানুষের সাথে খারাপ attitude show করে, এই দুঃখজনক কাজটিকে যদি prevent করা যেত! আমার বিশ্বাস এই ভাল মানুষটির পক্ষে সব ঠিক করে ফেলা সম্ভব। বিনা কারনে রাজনৈতিক চাপ কমাতে হবে, পুলিশকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে। দুষে দুষ্ট পাতি নেতাদের হরহামেশা থানায় বসে আড্ডা দেয়া বন্ধ করতে হবে। কিছু হলুদ সাংবাদিক আছে ওদেরকে থানায় প্রবেশ নিরুৎসাহিত করা দরকার ।
শাহ আহসান হাবীব বাবু
-সমাজসেবক।