আমার গ্রামের বাড়ি নড়িয়া উপজেলায়। আমি দেশের বাইরে থাকি। ৮ বছর পরে আমার মেয়ে কে নিয়ে প্রথম আমার গ্রামের বাড়িতে ঈদ করতে আসলাম।নড়িয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে ঘুরে দেখলাম ।
দেখতে দেখতে মনে পরে গেল আগের নড়িয়া উপজেলার রাস্তাঘাট বাজার নদী ভাঙনের কথা। অনেক পরির্বতন লক্ষকরলাম। আমাদের বাড়ি বিঝারি থেকে আমার শুসুর বাড়ি মাএ তিন মাইল যেতে কতকস্ট হত। যা এখন দিনে পাঁচ বার ও গেলাম।সুন্দর রাস্তা। নড়িয়া বাজার /ভোজেশ্বর বাজার / ঘরিসার বাজার চিনতে ই পারি নাই ,এত সুন্দর পাকা করা।
গেলাম নড়িয়ার সবচেয়ে আলোচিত ,নড়িয়া নদী রক্ষাবাঁধ দেখতে। যা এখন পর্যটন কেন্দ্রে রুপ নিয়েছে। ভাবতেও পারি নাই সেই রাক্ষুসে নদীর পার আজ গড়ে উঠেছে দোকান পাট হোটেল। হাজার হাজার মানুষ বিনোদন করতে আসেন এখনো। কথা একমাত্র পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীমই রেখেছেন। নড়িয়ার উন্নয়নতো তার হাত ধরেই শুরু হয়েছে। স্যালুট, আমাদের মন্ত্রী, আমাদের জনপ্রতিনিধি। তাই, আমাদেরকেও মনে রাখতে হবে, আমাদের একজন এনামুল হক শামীম আছে, যিনি শুধুই আমাদের।
এনেকে হয়ত ভুলে গেছেন ২০১৮ সালের কথা আমরা ভুলতে পারি নাই টেলিভিশন দেখতাম আর আল্লার কাছে কাঁদতাম আল্লাহ নদী ভাঙনের হাত থেকে আমাদের নড়িয়াকে রক্ষা কর।
তখন যারা এমপি ছিলেন দেখিনি তাদের এ অসহায় মানুষের পাশে দাড়াতে।
প্রথম দিন থেকেই টেলিভিশনের মাধ্যমে বর্তমান আমাদের মাননীয় পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম এমপি মহোদয়কে দেখেছি ।
যার কারনে লন্ডনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলতে শুনেছি-
সবাই আসে নমিনেশন জন্য আর শামীম আমার কাছে আসছে নদীভাঙনের হাত থেকে নড়িয়াকে বাঁচানোর জন্য। আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম।
ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে একে এম এনামুল হক শামীম এম পি মহোদয়কে পাঠিয়েছিলেন,
আপনার প্রতিনিধি হিসাবে আমাদের নড়িয়া বাসির সেবা করার জন্য।
আপনি সুস্থ থাকলে ভাল থাকবে আমাদের নড়িয়াবাসি।
লেখক:
মাহমুদা ইসলাম পলি শিকদার
লন্ডন প্রবাসী।